Skip to main content

Posts

Showing posts from July, 2017

ব্যর্থ চাওয়া

পরিচয় টা তাদের ৪ বছরের। কোনো লেখা যদি এভাবে শুরু করা হয় তাহলে অবশ্যই সেটা ইংগিত করে যে লেখাটা কোনো ছেলে এবং মেয়ে কে নিয়ে লিখা। হা হা হা আসলেও তাই। মেয়ে ছেলের ই কাহিনি। বৈশাখের দিনে চলন্ত কোনো রিক্সার কাহিনি........ সেই দিন অবধি ছেলেটি জানত তার ভালবাসার কখনো কোনো সার্টিফিকেট হবে না। এক কথায় বলা চলে বাপ মা ছাড়া ভালবাসা।ছেলেটা সেটা জেনে থাকলেই হত।কিন্তু সমস্যা হল মেয়েটি সেদিন ছেলেটির তিলে তিলে গড়া ভাবনাটিকে এক নিমিষেইই রোমান্টিক মুভির কায়দায় ভুল প্রমান করে দিল। কায়দা??? হুম বলতেসি.......  রিক্সায় কিছু দূর যাওয়ার পর মেয়েটি ছেলেটিকে বলল, "দোস্ত তোর হাত টা একটু দেখি তো।" অতঃপর ছেলেটি তার হাত জুবুথুবু হয়ে থাকা হাতটি দেওয়ার পর মেয়েটি তার সাপেরে মত চিকন লম্বা আঙুলবিশিষ্ট হাত দিয়ে খপ করে বলল, "বি মাইন,দোস্ত" ছেলেটা অবাক হয়েছিল তবে আল্লাহ বাচাইসিল যে হুশ হারায় নাই। ছেলেটা রিক্সাওয়ালাকে বলল "মামা একটু ঘুইরা যাও তো"। তারপর মেয়েটিকে বলল "তোর হব,তাই না?? -হুম -সত্যি তুই বলতেসিস তো??? -কেন? আমার কথা বিশ্বাস হয় না নাকি আমাকে চাস না? কোনটা??? -না ন...

অতপর কনফেশন ২

বাইরে বৃষ্টিতে আচ্ছন্ন প্রকৃতি আর রুমের ভিতরে এসির মধ্যে ব্যস্ত সকল শিক্ষার্থীর মধ্যে তুমিই কেন ব্যতিক্রম? এসির মৃদু হাওয়া যতই ঠান্ডা করুক না কেন, বাইরের বৃষ্টির প্রতিটি ফোটা তোমার আর আমার গল্পের কথা বলছে! প্রতিবারের মতো আজও তোমাকে অন্যরকম লাগছে! চুপচাপ হয়ে বেঞ্চে বসে ফোন টিপতেসো আর আমি বোকার মতো তাকিয়ে থাকি তোমার দিকে! তোমার সেই নিষ্প্রাণ চোখ দুটো কেবল ফোনের চারকোণা স্ক্রিনের দিকে চেয়ে থাকি এবং আমি তোমার ঐ মনোযোগটা না দেখে থাকতে পারি না! জানো আজকে তোমার চুলগুলো কেন জানি অনেক ভালো লাগছে! ♥ এত্তো সুন্দর করে কিভাবে চুল বাধো তুমি? কিন্তু অপূর্ব তখনই লাগে যখন তুমি তোমার বাধা চুল সামনের দিকে নিয়ে আসো! তুমি নিজেও জানো না তোমাকে কতটা সুন্দর লাগে তখন! এমনই রেখো চুলকে, অনেক মানায় তোমায়! তোমার হাসি নিয়ে বলার মতো উপমা আমি খুজে পাইনি, পেলে জানিয়ে দিবো! ♥ চশমা পরা বালিকার দিকে তাকালে কেন জানি পদার্থবিজ্ঞানের সকল সূত্র সহজ হয়ে যায়!  জটিলতর গাণিতিক সমস্যাগুলোর উত্তর তোমার দিকে তাকালেই মনে সমাধান হয়ে যায়! ♥ এমনভাবে চললে আমাকে প্রতিদিন ২ ঘন্টা সময় দিলে আমার অপ্রিয় ফিজিক্সকে তুমি আমার কাছে...

Evolution of LIKE (লাইকের বিবর্তন)

বহুল পরিচিত লাইক আমাদের দৈনন্দিন সাথে জড়িত :]লাইক ব্যতীত ফেবু লাইফ অচল :[ দেশ থেকে ১ টাকা অথবা ২ টাকার নোট বিলুপ্ত হতে পারে তবে ফেবু থেকে লাইক হারিয়ে গেলে মানুষ তো মরবেই সাথে সাথে পেইজ এর অ্যাডমিনরাও :{ টাকা না পেলে যেমন ফকির মরবে তেমনি লাইক না পেলে লাইক লাভাররাও মরবে :P কয়েক বছর আগে ......"মা বড় না শাশুড়ি বড়?"মা হলে লাইক, অন্যটা হলে কমেন্ট :]"আপনার গার্লফ্রেন্ড এর চুল বড় না ছোট ?"লাইক দিয়ে নিচে কমেন্ট করুন । আবার আরেক পোস্ট এ দেখলাম ~~~"আপনার নাম এর শেষ বর্ন যদি স্বরবর্ণ হয় তাহলে ফাটায়ে লাইক মারেন :] আবার কিছু দিন আগে দেখলাম কত গবেষণায় কত কিছু মানুষ আবিষ্কার করে ...এসব দেখলে হয়তো নিউটন -গ্যালিলিও আবার মইরে যাইতো :[আবার এরপরপরি শুরু হলো খাটো মেয়েরা কিউট ,চশমা পরা ছেলেরা ছ্যাচড়া,নামের শেষে VOWEL থাকা মেয়েরা বেশি জোস হয় আর কত কিছু :P কয়েকদিন পর দেখবো ...আপনি কি ডেইলি ফেবু চালান আর যদি ফেবু না চালান তাহলে লাইক দেন :P আবার দেখা যায় কোনো কোন সেলেব্রেটি এর পোস্টে দেখা যায় "A FEW SECONDS AGO" অথচ তাতে লাইক অলরেডি ২৩২ টা লাইক কিন্তু সেই পোস্টের দৈর...

যেন তোমারই কাছে!

নাহ!  আর সহ্য হচ্ছে না! কপালটাই খারাপ আমার। নিজেই নিজেই ব্যর্থ আজ! আমি এখনো বুঝি না!! সারা পৃথিবীতে এতো মেয়ে থাকতে কাশফিয়াকেই কেন আমার ভালবাসতে হয়?? বুঝলাম যে ওর জন্ম ১৯৯৭ তে আর আমার ১৯৯৯ তে তাই বলে ভালবাসা পাপ?? মোটেই না! ব্যাতিক্রম হওয়া ভালো! কিন্তু আমি পৃথিবীর সব মেয়েকেই নিজের বোন বলবো কিন্তু কাশফিয়াকে জীবনেও বোন বলতে পারবো না!!! নাহ আমি আর এইখানে দাঁড়িয়ে থাকতে পারবো না! কি কপাল আমার নিজের ভালবাসার বিয়ে নিজের সামনেই হচ্ছে! আর আমি অভাগা প্রেমিক যে কি না দাঁড়ায় দাঁড়ায় তামাশা দেখতেসি!!! দীর্ঘ ১০ বছরের ভালবাসা! সেই ক্লাস ৮ এ দেখেছিলাম, অন্যমেয়েদের মতো ছিল না ও! সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম :) যখন পাশ দিয়ে গিয়েছিল তখন মনে হলো আশেপাশের সবকিছু নিশ্চুপ, সাড়াশব্দহীন সাদা জামা পরা মেয়েটি চলে গেল আর আমি বলদের মতো চেয়েই রইলাম! মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে উদ্ভাসকে অস্কার দেই! আর ওই নোটিস বোর্ডকে মনে হয় কাছে টেনে আদর করি! নাটকীয় ও হাস্যরত্বমূলক ভাবে দেখা হলেই আসলে তখন মনের অবস্থা এমনই ছিল!! কিছু না হয়তো ৫ সেকেন্ড দেখেছিলাম সেই ৫ সেকেন্ডেই মনে একটা শক লেগে গেল যা ছিল ভালবাসা! *-* দূর থেকে দাঁড়িয়ে দেখছ...

অচেনা আপনি ♥

--জি! আপনাকেই বলসি :) আপানাকে আজ অনেক সুন্দর লাগছে :) -- চিনি না জানি না হঠাৎ? -- না আসলে আপনাকে কালোতে অনেক মানায় বিশেষ করে কালো হিজাবে :) -- হইসে বুঝছি! থ্যানক্সস।আমি যাই :) চলে গেল! ক্ষণিকের জন্য হয়তো দাড়িয়েছিল :'( (পরিচয়টা এরকম অদ্ভুত হলেও তাসনিয়ার সাথে ফারহানের পরবর্তীতে ভালো একটা বন্ধুত্ব হয়ে যায় কিন্তু ফারহানের মনে জমে থাকা ভালবাসাটা হয়তো সে কখনই বলতে পারে নি :( ....) -- আচ্ছা, তুই বিয়ে কবে করবি?? -- উম্ম, তাসনিয়া যেদিন বিয়ে করবে সেইদিনই করবো! -- দেখ আজাইরা কথা ভালা লাগে না! -- আমিও বলি এইসব বিয়ের কথা বলবি না ভালো লাগে না! -- ওমা, কেনো? -- জানি না বাদ দে! এভাবে চলতে থাকে তাদের বন্ধুত্ব এর ছোট্ট মিষ্টি মুহূর্ত :) একদিন ফারহান ভার্সিটি এর পাশের রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল ঠিক তখন সে তাসনিয়াকে একটা ছেলের সাথে দেখলো, তারা একে অপরের হাত ধরে হাটছিল :) ফারহান ব্যাপারটা বুঝতে পারে এবং সে উপলব্ধি করে যে তার অচেনা আপনি আজ হারিয়ে গেল :'( ..... কথাগুলো বলতে বলতে ফারহানের চোখে পানি এসে গেল :'( -- Uncle!! আপনি কি কাঁদছেন? --না রে মামুনি :) ৬ টা বছর পার হয়ে গেসে কি...

A Flash LoveStory (Always use the flash more or less)

বর্তমান যুগের রিলেশনশিপ ফেবুতে কিছুটা এমন হয়ে থাকে যে, ক্যাপশন:"She said so..." "CZ jaan liked this" "He said I was looking fatafati...... :)" আবার কিছু মানুষ এর ক্যাপশন এমন প্রেমময় হয় যে,যা দেখলে মেজাজ পুরা হট হয়ে যায়! এমন ছবি আপ দেয় যা আসলে হজম হয় না :P প্রেম উতলায়ে পরে অথবা অন্য কিছু :P আবার Showoff এর ব্যাপার টা এখনো প্রচলন আছে :] বাথরুম এর ব্রাশ শ্যাম্পু থেকে আয়না কমোড কোনোটাই বাদ যায় না ।এখন আবার স্মার্টফোন এর ব্যাপারও আছে তাও আবার সামনে ফ্ল্যাশওয়ালা ফোন :P তো একদিন এক বালককে তার গার্লফ্রেন্ড কিছু ছবি পাঠাইলো । পছন্দ করার জন্য ডিপি দিবে বলে,ছবি বেশি ছিলো না ...... মাত্র ৩০টা বাথরুম সেলফি :] বালকের অবস্থা পুরাই নাজেহাল :P ২ দিন হলো মাত্র রিলেশন ...... এখন ছবি পছন্দ না করে দিলেই তো ব্রেকআপ তাই বাধ্য হয়ে বালক নিজেই একটা ছবি ডিপি দিতে বললো :] ৫ মিনিট পর ...... গার্লফ্রেন্ড এর পুপাইল পিক এ ৮০ লাইক ...১০০ কমেন্ট......বালক হতাশ পুরাই :[  এত্তো তাড়াতাড়ি এতো লাইক তাও আবার এই ছবি তে :[ তো বালক ভাবলো লাইক দিমু না .....<3 দিমু ,যাতে রিলেশন আরো বেশি...

তোমায় দেখে ♥

...... ১৯ মার্চ সকাল ১০টা ৫ মিনিট ২৩ সেকেন্ড সুজানা অবশেষে আমাকে সব বলেই ফেললো!! হঠাত কোনো মেয়ের মুখ থেকে আই লাভ ইউ শুনলে যে কেউ তৎক্ষণাত ভাবে হতবম্ভ হয়ে যাবে! ঠিক তেমনটা আমার সাথেও ঘটেছিল!  কিন্তু আমি বড়ই পাজি ছিলাম, না শুনার ভান করে তখন ওর কাছ থেকে দুবার কথাটা শুনেছে! আর ঠিক ওইদিন রাতে আমি তার ভালবাসা মেনে নতুন এক যাত্রা শুরু করি! শুরুটা আমাদের বেশ রোমাঞ্চকর ছিল কিন্তু দুজনে অনেকটা ব্যস্ত সময় কাটাতাম! ফলে দেখা দুজনের অনেক কম হতো! ♥ মনে পড়ে আমাদের প্রথম দেখায় তুমি আমার ঘাড়ে মাথা রেখে আমার হাত শক্ত করে ধরে বলেছিলে আমাকে ছেড়ে কখনো যাবে না ! সবসময় আমার পাশে থাকার প্রতিজ্ঞা করেছিলে!!! যেদিনে তোমাকে আমি হাতে আংটি পড়িয়েছিলাম সেদিন তুমি যেভাবে নার্ভাস ছিলে তা দেখার মতো ছিল!  তুমি কেন জানি কাপছিলে যদিও আমিও একটু ভয়ে ছিলাম! কিন্তু শেষমেষ আমি কিন্তু সফল! হাহা হাহা! যাওয়ার সময় তুমি আমার হাত ছাড়ছিলে না! বলছিলে আরও কিছুক্ষন থাকো! সময়ের পরিবর্তনে আমরা......... ........... কল্পনাগুলো প্রতিনিয়ত ভেসে উঠে আর তোমাকে দেখলে মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা আবেগ জেগে উঠে!!  আতকে উ...

Balance Of Life (When the truth is conquered)

আজ সকালে জীববিজ্ঞান ২য় পত্রের প্রথম শ্রেণির লিভারের গঠন ও কাজ পড়তেছিলাম! চিত্রটা আঁকার সময় মাথায় কি জানি চিন্তা এলো! মাঝের পিভটটিকে মানুষের জীবন, একপাশের ভারকে মানুষের সুখ এবং অপর দিকের প্রচেষ্টাকে দুঃখের সাথে সংগ্রাম করাকে কল্পনা করলাম! দুপাশের ওজন সমান থাকে বলেই মানবজীবন এক স্থির পর্যায়ে অবস্থান করে! পৃথিবীতে এমন কোনো মানুষ নেই যাদের সুখের পাল্লা দুঃখের সাথে সংগ্রামের পাল্লা অপেক্ষা বেশি!!  আবার এমন মানুষও নেই যাদের সংগ্রামের পাল্লা একটু বেশি! ইউনিভারসাল সত্য হিসেবে প্রতিটি মানুষই ভাবে যে তাদের দুঃখের সাথে সংগ্রামের পাল্লা সুখ থেকে বেশি!  এবং তাদের কপালে তারা সুখ নামক দুর্লভ বস্তুটি নেই! কথাটি মূলত ভুল!!  মানবজীবনে সুখ-দুঃখ দুটিই সমান! বরং যারাই দুঃখের সাথে মোকাবেলা করে জিততে পারে তাদের সুখ নিশ্চিত!! ধরি, একটি ওয়ানডে ম্যাচে 'ক' দলের সাথে 'খ' দলের খেলায় ক-দল ৫০০ রানের টার্গেট দেয় খ-দলকে। এত্ত বিশাল রানের টার্গেট দেখে হতাশায় টেনশনে ভয়ে ভেঙে পড়ে খ-দল!বরং আত্নবিশ্বাস ও মজবুত মনোবল না থাকায় খ-দল ৫০০ রানের জবাব দিতে পারে না! এবং ম্যাচটি হেরে যায়! মানবজীবনের পথটা...

অতপর কনফেশন

বৃষ্টির এই আবহাওয়াতে বাইরের মৃদু বাতাস, মনোমুগ্ধকর পরিবেশ এবং ঢাকার কোলাহলময় ব্যস্ত রাস্তায় অসুস্থ নিজেকে বরই অসহায় লাগছিল! উদ্দেশ্য কাওরান বাজার হলেও মনে চাচ্ছিল যেন হারিয়ে যাই এই মৃদু শুভ্র আবহাওয়ার এক নিস্তব্ধ পরিবেশে, যেখানে পাশে বসে থাকবে হয়তো আমার প্রিয় অচেনা এক প্রেয়সী♥, আশেপাশে থাকবে ফুলের সুভাস এবং হালকা বাতাসের সেই শনশন আওয়াজ যেন নিস্তব্ধ পরিবেশকে আরও মনোমুগ্ধকর করে তোলে! সুন্দর এই কল্পনা ভাঙার জন্য কোনো অদ্ভুত আওয়াজ প্রয়োজন হয়না! কোনোরকম এক তীব্র আওয়াজ পেলেই চলবে! তেমনটাই ঘটলো!! হেল্পার মামার সেই ফার্মগেট, গুলিস্তান, শাহবাগের চিল্লানী আবারো আমাকে ফিরিয়ে আনলো বাস্তবতার সেই ব্যস্ততায়! উঠলাম, বসলাম! কিন্তু হেল্পার মামার চিল্লানী ক্রমানয়ে বাড়তে লাগলো!আমি আবারো চিন্তায় ডুবার আগেই আমার চোখে পড়লো মাথার উপরের ছোট্ট একটা ফ্যান!! বাহ! কত্ত সুন্দর ফেসেলিটিস জনগণের জন্য! কিন্তু ব্যস্ত কোলাহলময় মানুষ তা নিয়ে না ভেবে ফাউল জিনিস নিয়ে ভাবতে থাকতে!! হেল্পার মামার সাথে প্যাসেঞ্জারের ভাড়া নিয়ে চিল্লানী এবং আশেপাশের মানুষের আজগুবি কাজ দেখতে দেখতে বিআরটিসি এর দোতালা বাস এসে থামলো ফার্মগেট!!...

We Don't Growup!!

--- আব্বু আব্বু!! --- হ্যা, বল বাবা! কি হয়েছে! --- ৮০০০ টাকা লাগবে!! --- হঠাত এত্তো টাকা কেনো লাগবে!?? কিছু দরকার নাকি? --- আসলে সামনে ঈদ! তাই শপিং করবো! --- আচ্ছা আচ্ছা! পরে কইরো শপিং! এখন না! আর কয়েকদিন পর!!আমারা একসাথে মার্কেটে যাবো! --- না আব্বু! আজকেই! আমি এখন বড় হয়ে গিয়েছি! আর তাছাড়া আমার নিজেরও কিছু পছন্দ আছে! --- শোন বাবা! বাসায় টাকা-পয়সার একটু টান আছে রে ! কয়েকদিন পরেই নিস! এবং একাই যাইস সমস্যা নেই! --- না আব্বু! আজকে আমরা বন্ধুরা সবাই মিলে মার্কেটে যাবো!তাই টাকা আজকেই লাগবে! (হঠাত করে পাশের রুম থেকে এসে মা তার ছেলেকে ৬ হাজার টাকা দেয়!) --- ধন্যবাদ আম্মু! আজকে আমি আমার পছন্দমতো শপিং করবো! কিন্তু আরো হলে ভালো হতো,তবে আমি ম্যানেজ করতে পারবো! .... --- তুমি এতো টাকা পেলে কিভাবে? --- বাসার ভাড়া থেকে দিলাম! আপনি বোনাস / বেতন পেলেই বাসা ভাড়া দিয়েন।জরিমানা বেশি আসবে না! আগে সন্তানের মুখে হাসি ফুটানো দরকার। -- আচ্ছা ঠিক আছে! ...... (শপিং মলে) --- কি রে! তুই খালি ঘুরতেছিস যে? কিছু কিনবি না? --- না রে! পছন্দই হয় না! আগে আসলে সব আম্মুর পছন্দই কেনাকাটা করতাম ...

Spread Love and Keep Smiling

এই মাঝরাতে একটা চিন্তা মাথায় আসলো! একটা গল্পের মাধ্যমে আপানাদের বলি! একদিন সকালে এক স্ত্রী তার স্বামীর জন্য চা বানাতে ব্যস্ত,ঐদিকে কাজের চাপে ব্যস্ত স্বামী মহোদয় তার অফিসে তাড়াতাড়ি যাওয়ার জন্য ব্যস্ত! এই তাড়াহুড়ার মাঝে স্ত্রী ভুলে চা তে বেশি চিনি দিয়ে ফেললো! আর এতেই সকাল-সকাল বেধে গেলো তুমুল ঝগড়া >_< স্বামী রাগ করে অফিসের জন্য গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেলো!আর স্ত্রী রাগ নিয়ে সংসারের কাজ করতে লাগলো! হঠাত বাড়িতে এলো অনলাইন ডেলিভারির লোক! রাগান্বিত স্ত্রী স্বামীর জন্য অর্ডার করা ঘড়ি নিতে গিয়ে ডেলিভারির লোকের উপর একট্রা ঝাড়ি দেয় ডেলিভারি লেটের জন্য!! ঝাড়ি শুনে ডেলিভারি লোকের সকাল গেল মাটি হয়ে! এবং সেও মাথা গরম করে বাইক চালানো শুরু করে! এবং রাগের চোটে লোকটি এমন স্পিডে বাইক চালাচ্ছিল ফলে রাস্তায় তার এক গাড়ির সাথে সংর্ঘষ হয়! ওই গাড়িটিও মাত্রাতিরিক্ত স্পিডে ছিল এবং দেখা গেল যে, যেই গাড়িটির সাথে বাইকের সংর্ঘষ হয়েছে সেই গাড়ি অন্য কারো নয় বরং ওই লোকটির গাড়ি যিনি সকালে চায়ে চিনি বেশির জন্য স্ত্রীর সাথে ঝগড়া করেছিলেন!! আসলে ব্যাপারটা খুবই সিম্পিল! মানুষকে কোনো কিছুতে বেশি রাগান্বিত হওয়া...