Skip to main content

Posts

Showing posts from 2018

Dream 2

আজ স্বপ্ন কেনা-বেচা হচ্ছে টেবিলের নিচে হয়তোবা ফোনে-ফোনে, হয়তো আড়ালে! ব্যাপারটা অনেকটা সুন্দর তাই না? তবে কি টাকা দিয়েই স্বপ্ন কেনা যাবে?? টাকার কাছে কি সাধনা,পরিশ্রম হেরে যাবে? নাকি ভাগ্য কখনোই সাথে থাকবে না? হাজারো প্রশ্ন মনে কিন্তু উত্তর একটাই দিনশেষে এবং সেটা হলো তুমি ব্যর্থ! ..... .. ..... মাত্র ৩০ মিনিটের মতো ঘুম হলো! আজকের সকালটা অন্যদিনের সকালের মতো হবে না!  আকাশটাও অনেকটা মেঘে ঢাকা!! নামায শেষ করে বারান্দার দরজার সামনে আবারো বসলাম এবং গত ৪মাসের মতো আজকে বই হাতে নয় বরং আজকে খাতা-কলম নিয়ে হিসাবে বসলাম! অন্যান্যদিনের মতো সূর্য ঠিকই উঠেছে তবে নিজের মনে -মাথায় হাজারো ব্যথা,চিন্তা,ভাবনা ঘুরপাক করছিলো! কি ভেবেছিলাম কি হলো? ভাগ্যের এক নির্মম পরিহাস! হিসাব করে দেখলাম বাবা প্রায় ১লক্ষ ১০ হাজার এর মতো খরচ করেছে আমার পিছনে গত ৪ মাসে! নিজের শ্রমের কথা ভাবলাম,মায়ের জেগে থাকা এবং চিন্তায় থাকা সময়গুলো ভাবলাম! বড় ভাইয়া -আপুদের আমার উপর যে ভরসা -বিশ্বাস সেটাও ভাবলাম! ফলাফল কিন্তু এখনো শূন্য! মাথায় এলো হাজারো মানুষের ভবিষ্যৎ কটুক্তি! কে কি বলবে! কল্পনায় সব ভেসে...

Sarahuraaaaaaish বন্ধ করো!

বহুদিন আগের কথা : হাস্যজ্জল আমাদের রাজু একদা এক মেয়ে উপর ক্রাশ খায় এবং বহু কষ্টে ঐ মেয়ের ফেবু আইডি বের করে! কিন্তু আমাদের রাজু তেমন সোহাগ ছিল না তাই রিপা আই মিন আমাদের রাজুর ক্রাশ তার রিকুয়েস্ট ঝুলায় রাখছে!!!! বেচারা হাস্যজ্জল রাজু পরিণত হলো এক বিষন্ন দেবদাসে!এরপর সে গেলো তার একমাত্র টেলেন্টেড বোইন মিনার কাছে যার ফেবু ফলোয়ার ৩০০০০ এর কাছাকাছি এবং এতো কিছু সে পায়খানা স্থাপনের জন্য পায়!!! ভাইয়ের দুখের কথা শুনে মিনা রাজুকে সোহাগ স্টাইলে মেসেজ পাঠাতে বলে! আমাদের অজ্ঞাত রাজু তার বন্ধু পিন্টুকে নিয়ে মেসেজ পাঠাতে বসে......... --- hillu! r u ther? cn we tlk? u so butifullll♥ I am crashed on u! replay?? want to tlk!!! ..... এতো মেসেজের পরও রিপ্লের আশা রাজু পেলো না! অতপর একদিন.............. বিজ্ঞানের আলোতে রাজু এক অবিস্মরণীয় পোস্ট দেখতে পেলো! যা দেখে রাজুর মনে ফুটে উঠলো হাজারো লাড্ডু!!!!! ♥♥♥♥♥♥♥♥ রিপা পাবলিকে একটা পোস্ট দিয়েছে যেখানে রয়েছে একটা আইডি লিংক!! যা ইংগিত করে রিপার সারাহুরাইশ(Sarahuraaaaaaaish) এর আইডি! তার সাথে লিখা রয়েছে ----- bored af! give me some mess...

শেষ মুহূর্ত

বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিয়ে শ্যামলীর পথ ধরে আসার সময় এক জোড়া স্যান্ডেল পছন্দ হলো! ..... ..... ..... "স্যার !! শুনেন স্যার! স্যান্ডেল জোড়া নিয়া যান !!" "না !! অনেক দাম চাইছো তুমি! এত দামে নিতে পারবো না !!" "আইচ্ছা ... তয় ৫০ ট্যাকা কম দিয়েন ... তাও নিয়া যান !!" "তোমার লস হবে না বললে ??" "স্যার ... লস হইলে হোক ... সব গুছাইয়া বাড়ি যামু একটু পর ... মা রে দেহি না অনেকদিন ... এহন আর লাভ লস হিসাবের সময় নাই ... কাইল ঈদ ... মা রে দেখুম!! মায়ের সাথে ঈদ করার মজাই আলাদা !!" আমি খুব মনোযোগ দিয়ে এই ছেলেটার চোখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম ... বিশ্বাস করুন, এই ছেলেটার চোখে মুখে আমি "ঈদ" জিনিসটা দেখছি !! ঈদের আনন্দ নামক সুখটা তার চোখে মুখে ছিল! হয়তো স্বল্প  সময়ের জন্য যাবে কিন্তু তার এই আনন্দের মূল্য তার সংক্ষিপ্ত সময়ের মূল্য থেকে বেশি ♥ এই ল্যাপটপ, কম্পিউটার আর মোবাইল নিয়ে চার দেয়ালের মাঝে বসে থেকে আমরা নিশ্চয়ই বলবো, "ধুর !! এখন ঈদ পুরাই বোরিং !!আরো বলবো যে ঈদের বড় হওয়ার পর মজা নাই! ঈদ অন্যান্যা দিনের মতোই ব্লা... ব্লা!! " কিন্...

Smoking Kills!! (Avoid to save your life)

স্বপ্ন দেখতে কে না পছন্দ করে তাই না? এই স্বপ্ন অনেক ধরণের হয়! একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণির আজকের জন্য ইংরেজি বইয়ে একটা না দুইটা কবিতা ছিলো স্বপ্ন নিয়ে! আসলে স্বপ্ন এর প্রকারভেদ বিদ্যামান, যাই হোক লাইন থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলাম!  আমার এক বন্ধু আছে, নাম তার হাসান! ছেলেটা খুবই শান্তশিষ্ট এবং টেলেন্টেড! তবে ছেলেটির কপাল মোটেও ভালো ছিল না! অনেকটা বলা যায় পোড়াকপাল!!! দেখতে সাধারণ এবং সিম্পল বলেই হয়তো তার কপালে প্রেম নামক জিনিসটা কাজ কাজ করছিল না!  যাই হোক সে সবচেয়ে বেশি ঘৃণা করতো ধুমপানকে! কেননা সে জানে এর কারণে কি কি রোগ হয়! ধুমপান থেকে সে প্রায় সকলকেই বাধা দিতো! আর তার পছন্দের মধ্যে ছিলো শরতচন্দ্রের বই পড়া! এই গেলো হাসানের কাহিনী! জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে সে নতুন দিনের স্বপ্ন দেখতো এবং তাকে নিয়ে বাচতে চাইতো! নিজেকে নিয়ে যেমন সে ভাবতো, তার সাথে সে ভাবতো তার কল্পনার ভালোবাসাকে নিয়ে! সকল পড়াশুনা, বহিরাগত কাজ করেও সে কাউকে নিয়ে বেচে থাকার স্বপ্ন দেখতো! কাউকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর স্বপ্ন দেখতো! কাউকে গল্প শোনানোর স্বপ্ন দেখতো!!  কাউকে নিয়ে আজীবন থাকার স্বপ্ন দেখতো সে! ♥ যেহেতু হাস...

পরিমিত ব্যবধান ( Silent>>Shout)

সকালের ফাঁকা টেম্পুর কন্ডাকটর ছেলেটা চিৎকার করতে থাকে ... যাত্রী দরকার তার ... মাঝে মাঝে গলা ধরে আসে তার ... তবুও সে চিৎকার করেই যায় ... চাতক পাখির মত অপেক্ষা করে যাত্রীর আশায় !! আর অপর দিকে  সকাল থেকে শুরু করে পিচ্চি ছেলেটি চিৎকার করে করে খবরের কাগজ বিক্রি করতে থাকে! উচ্চস্বর এর  আওয়াজে মাঝে মাঝে কেউ না কেউ খবরের কাগজ কিনে!! যাতে আজ তার সকালেের খাবারেের  টাকা উঠে যায়!  ভ্যানে করে  বিশাল এক শাকসবজির সমাহার নিয়ে  সর্বশক্তি দিয়ে "শাক-সবজি লাগবে নাকি" বলে চিৎকার করতে থাকে মধ্য বয়সের এক বিক্রেতা!! সবজির আয়ু কমে আসতে থাকে দীপ্ত রোদের তাপে , একনাগাড়ে চিৎকার করে তার কন্ঠের আয়ুও হ্রাস পায় প্রতি মিনিটে ... সে তবুও ডাকতে থাকে ... একটা ক্রেতা পাবার আশায় !! একটুখানি টাকা কামানোর আশায়!!! সকালের এই সময়টায় একটা ছেলে আনিকার ভালবাসার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে!   ... তার ভেতরটা ততটাই আকুল হয়ে আনিকাকে খুঁজতে থাকে , যতটা আকুল হয়ে কন্ডাকটর ছেলেটা যাত্রী খুঁজতে থাকে , সবজিবিক্রেতা  ক্রেতা খুঁজতে থাকে ... পিচ্চি পেপারওয়ালার হাতের শেষ পেপারটা বিক্রি ...

সেই তুমি

নিস্তব্ধ এক আবহাওয়ায় মেঘ আর সূর্য যখন একসাথে লুকোচুরি খেলছে, তখন মৃদু হাওয়ার ঐ পরিবেশে ছোট্ট পাখিদের কিচিরমিচির আওয়াজও স্পষ্টভাবে শুনা যাচ্ছিল! হঠাৎ জানা-অজানা মানুষগুলোর মাঝেই এক দীর্ঘ সময় পর নীল আর রাহি দেখা হলো!! মনোরম আবহাওয়ায় দুজন দুজনের দিকে অবাক হয়ে চেয়ে রইলেও পাখির আওয়াজে তাদের দৃষ্টান্ত ভঙ্গ হলো! -- কেমন আছো তুমি? -- অইতো আগের মতোই ভালো আছি! তোমার কি অবস্থা? -- হ্যা অনেক ভালো আছি! অনেক খুশিও আছি!! তারপর নীল দিনকাল কেমন যাচ্ছে? এখন কি করছো? -- ভালোই! এখন আর কি করবো! ডাক্তার হয়েছি, নিজের স্বপ্ন পূরণ করেছি! আর কি লাগে!! --- আচ্ছা, তারপর.... --- তারপর কি?? বলো! আগের মতোই আছো তুমি এখনো! সেই কনফিউশন ভাবটা রয়েই গেলো তোমার মাঝে! --- না না!  ঠিক তেমনটা না!  তোমার লাইফে কেউ নেই এখনো? কাউকে ভালোবাসো না আর? -- হ্যা ভালোবাসি! একজনকে ভালোবাসি! অনেক ভালোবাসি! --- কেমন দেখতে সে? নাম কি? তুমি খুশি তো? --- এতো প্রশ্নের জবাব দেওয়াটা মুশকিল কেননা সব কিছু সব সময় বোঝা যায় না! কিন্তু জানো ও আমার এখনো অনেক খেয়াল রাখে!! আমাকে অনেক ভালোবাসে! ওকে শাড়ি পরলে অপূর্ব সুন্দর লাগে...

নিশ্চুপ ( The Silence of Woman or The Beauty of Woman?)

৮ই মার্চ!  অন্যদের মতো জ্ঞান দেওয়ার বয়স হয়নি আমার ^_^ কিন্তু এই লেখাটা অনেক আগেই লিখেছিলাম কিন্তু পোস্ট দেওয়া হয়নি! *-* নারী দিবসে নারী নিয়ে কথা বলবো কিন্তু একটু ব্যাতিক্রম কিছু বলি! একটা মেয়ে ছিল যার পরিবারে বাবা,মা,ভাই এবং বোন। বড় বোন হিসেবে সে সবাইকেই ভালোবাসতো এবং সময় দিতো! তবে তার মধ্যে এক ধরণের নিঃসঙ্গতা ছিল! বাবা আদর করলেও!  মা তাকে বুঝতে ব্যর্থ!! পারিবারিক চাপে সে পড়ালেখায় মনোযোগ হতে পারছিল না, এমনকি পারিবারিক সাপোর্ট যা বলে সেটা পাচ্ছিল না! এই মুহূর্তে কি করা যায়? কেউ কি কিছু বলতে পারবেন? পছন্দের মানুষকে সে অনেক ভালবাসতো, কিন্তু পরবর্তীতে দেখতে পেলো ছেলেটি তাকে ধোকা দিয়েছে! আর এই এমন বিষণ্ণ  সময়ে তার জীবনে একজন এলো, কিন্তু সে সেই ছেলেটিকে বন্ধুতবের চেয়ে বেশি কিছু দিলো না বরং উল্টো আলাদা করলো! ছেলেটি তাকে সময় দিতো, খবর নিতো, পাশে থাকতো! কিন্তু সে দেই নি! বাবা- মায়ের ভালবাসা-আদর অনেক কিছু! একটা মেয়ের কাছে তার মা অনেক কিছু হয়ে থাকে আর সেই ক্ষেত্রে মায়েরও উচিত মেয়ের পাশে থাকা! আমি কিছু সত্য কথা বললাম!  এমন অনেক মেয়ে অথবা পরিবার আছে যেখানে...

বর্ণমালা Vনাম ALPHABET

টাইটেল দেখে ভাবছেন খুব মারামারি লাগিয়ে দিবো! কিন্তু এমন কিছুই নয়।খুব সাধারণ কিছু কথা বলবো আগে! শুরুতেই বলে নিচ্ছি যে আমি কাউকে ইংগিত করছি না এবং কাউকে নিয়ে লিখছি না। শুরুতেই একটা গল্প বলি:-  -- আরেহ ভাবি! কেমন আছেন? বহুদিন পর দেখা | --হ্যা, এইতো আছি আর কি! আপনি? আসলেও অনেক দিনপর।তো ছেলেকে কোথায় ভর্তি করালেন?  -- ভাবি ছেলেকে রেসিডেন্সিয়ালের ইংলিশ ভার্সনে নবম শ্রেণিতে ভর্তি করালাম! বাংলা ভার্সনে পড়িয়ে কিছু হবে কি?  -- ঠিকই করেছেন ভাবি! আমিও আমার ছেলেকে ছোট থেকে মিডিয়ামে পড়িয়েছে! আমার ছেলে আজ ইংরেজিতে কথা বলে। সমাজে ভালোই লাগে ভাবি!  -- জি ভাবি! আমিও ছেলেকে ইংরেজি মিডিয়ামে ভর্তি করবো! যাতে ভালো জায়গায় চাকরি পায়!! বর্তমানে ইংরেজির অনেক দাম!   কি বুঝলেন? আর কিছু বলতে হবে কি? শুধু এইটুকুই বলবো যে আজ ২১ শে ফেব্রুয়ারি! আসুন আরেকটা গল্প বলি!  -- দোস্ত কতদিন পর! পুরোই হারিয়ে গিয়েছিস দেখি!  -- নাহ রে! একটু ব্যস্ত ছিলাম রে । -- জানিস বন্ধু! আমার ছেলে বাইরের দেশে চাকুরী পেয়েছে!ভাগ্যিস ছেলেকে ইংরেজি মিডিয়ামে পড়িয়েছিলাম। তোর ছেলের কি খবর? ...

The Propose

গানটা কিছুক্ষণ হয় শেষ করলাম !! আর এখনোই গাইতে হবে !! এতো গুলো মানুষের সামনের!! ভুল হলে মান-সম্মান সব শেষ !! আর স্যারও বলতেসে গান গাইতে !! মাত্র আর্ট ক্লাস্টা শেষ করে আসলাম !! --প্রত্যয় শুরু করছো না কেনো ? --জি স্যার, শুরু করছি !! য খন নিঝুম রাতে, সবকিছু চুপ, নিষ্প্রাণ নগরীতে ঝিঁঝিরাও ঘুম.. আমি চাঁদের আলো হয়ে, তোমার কালো ঘরে জেগে রই সারা নিশি... এতটা ভালোবাসি, এতটা ভালো বাসি যখন নিঝুম রাতে, সবকিছু চুপ, নিষ্প্রাণ নগরীতে ঝিঁঝিরাও ঘুম.. আমি চাঁদের আলো হয়ে, তোমার কালো ঘরে জেগে রই সারা নিশি... এতটা ভালোবাসি, এতটা ভালো বাসি.. একি অপরূপ সুন্দর তার স্বপ্নের বর্ষা রাতে, আমি ভিজে ভিজে মরি মিছে মগ্ন প্রভাতে.. দেখি ভীষণ অন্ধকার মাঝে আলো ছায়া, তার নূপুড় বাজে আমি যে ভেবে ভেবে শিহরিত.. আমি সূর্যের আলো হয়ে, তোমার চলার পথে ছায়া হয়ে তোমায় দেখি... এতটা ভালোবাসি, এতটা ভালো বাসি.. ---অনেক সুন্দর হয়েছে !! আরো সাধনা করলে আরো ভালো হবে ! -- ধন্যবাদ স্যার !! ক্লাসের সবাই ভালো বলছিল !! প্রশংসায় ভরপুর আমি কিন্তু আর্ট ক্লাসে আসা নতুন মেয়েটি একবারো আমার দিকে ফিরে তাকালো না !!বুঝ...

অপেক্ষার প্রহর

অণিমা আয়নার সামনে বসে নিজেকে দেখছে! কপালে লাল টিপ, পরনে লাল শাড়ি,কপালে টিকলি,হাতে চুড়ি! ফোনের বাতিটা একটুপর পর জ্বলে আর নিভে যায়! চোখের সামনে ফোন থাকা সত্তেও ফোন ধরলো না! [১২১ মেসেজেস! ৫৬ মিস কলস! ] . . . বাইরে থেকে শব্দ পাওয়া গেলো যে বর চলে এসেছে! অণিমার চোখ দিয়ে পানি পরতে লাগলে, কেউ দেখার আগেই অণিমা হাত দিয়ে চোখ পরিস্কার করে ফেলে! অণিমাকে নিচে নিয়ে গেলো! কিছুক্ষণ এর মধ্যে বিয়ের কার্যক্রম সম্পন্ন হলো! বিদায়ের সময়ে যখন অণিমা গাড়িতে উঠবে ঠিক তখন রাস্তার ওপারে একজন ছেলেকে দেখতে পেল! ছেলেটি হাতে একটা ফাইল, পরনে টাই-শার্ট। মুখে হাসি ছিল কিন্তু তা ছিল ক্ষণিকের! অণিমাকে সকলে মিলে গাড়িতে উঠিয়ে দিল। জানালের ধারে বসে অণিমা শেষবারের মতো তার ভালবাসার রায়হানকে দেখলো! এবং পলকের মধ্যেই সব হারিয়ে গেল!! গাড়িতে অণিমা তার ফোন বের করলো! ফোনের মেসেজে যাওয়ার পর সে তার চোখের পানি সামলাতে পারলো না! [ অণিমা, আমার ইন্টারভিউ ভালো হয়েছে! চাকরিটা হয়তো এবার হয়েই যাবে! তুমি কোনো চিন্তা করো না] [অণিমা জানো আমার চাকরি হয়ে গেসে! আমি আসছি এখনি!] [ অণিমা তুমি কোথায়? ফোন ধরছো না যে! খুশিতে পাগল ...