Skip to main content

Posts

Showing posts from 2021

100 Words (Part-03:Nerve Plexus)

:ধন্যবাদ তোমাকে! :ওমা কিসের জন্য?! আমি আবার কি করলাম?! :এই যে আমাকে এতো প্যারাদায়ক সপ্তাহ শেষে কাশফুল দেখতে নিয়ে আসার জন্য।  :উম! তাহলে তোহ আমারও তোমাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত!  :কেনো? :কারণ আপনি এই প্যারাদায়ক সপ্তাহে মানসিকভাবে আমাকে অনেক সাহায্য -সহযোগিতা করেছেন! তাছাড়াও আজকে বৃহস্পতিবার আমাদের চিলিং ডে,  এমনিও প্ল্যান ছিলো অনেক কিছু! শরীরের ক্লান্ততার কারণে এই হালকা-পাতলা প্ল্যান।  :সেটা জানি!  আমি জানি তোমার আজ মন খারাপ।  :কে বললো? মোটেও না।হিস্টোলজির ভাইভা ভালো হয়েছে, ছবি-লেখা সব শেষ করেছি,আর তার আগের দিনের ভাইভাও অনেক ভালো হয়েছে! মন একদম ঠিকঠাক!  :আমার কাছে থেকে লুকিয়ে লাভ কি বলো তোহ? আজ ০৭ অক্টোবর!  আর এইদিনে যে তুমি নিজেকে যে লো ফিল সেটা আমার থেকে কেউ ভালো জানবে না।  :আরেহ ওমন কিছু না!  এই তারিখ তো প্রতিবছর আসবেই! আর একবার হলেও নিজের ব্যর্থতা মনে করা উচিত!  তাতে মনের মনোবল শক্ত হয়। :এইসব ভেবে কেনো নিজেকে এমন রাখো! তোমার যেটা ইচ্ছে ছিলো সেটা তুমি পড়ছো! এতে কেনো তুমি নিজেকে.... :প্লিজ আমরা এই টপিকে কথা না বলি?! :নাহ! আজ আমি শুনতে ...

100 Words (Part-02: Systole-Diastole)

: Tell me about Heart sound? : Sir, ................... (Completed my answer fully) :Ok,you can go now! :Thank you Sir. Aasalamualaikum. অবশেষে ভাইভা শেষ হলো! মাঝে রোল থাকাটা ভালো-মন্দ দুইটারই মিশ্রণ!কেননা মাঝে রোল থাকলে প্রথমত অপেক্ষা করা লাগে, আর আগের রোলের আসা-যাওয়া দেখে নিজের মধ্যে আরো টেনশন করে! একদিকে ভালো, একদিকে মন্দ! পরীক্ষা দিতে আর পরীক্ষা প্রিপারেশন নিতে নিতে সময় যেন কিভাবে পার হয়ে যাচ্ছে! সপ্তাহের পর সপ্তাহ পার হয়ে যাচ্ছে চোখের পলকে! শেষ আজ! কালকে শুক্রবার, আরাম করে ঘুম দিবো একটু। দেখি ওর পরীক্ষা শেষ হয়েছে নাকি! লাস্ট দুইদিন টানা পরীক্ষা ছিলো ওর, কালকে রাতেও ঠিকমতো ঘুমাইনি ও!  আশা করি ভালোই হবে তার! .... .... ..... (তার ভাইভা রুমের কাছে আসার পর পরই আমার এক ব্যাচম্যাট আমাকে জানালো ও নাকি পরীক্ষা দিয়েই বের হয়ে গিয়েছে,পরীক্ষা বলে তেমন ভালো হয়নি তার! এটা শুনার পর আমি ফোন বের করে দেখি তার কোনো কল কিংবা ম্যাসেজ নেই। মূলত পরীক্ষা শেষ করে সে সবার আগে আমাকে ফোন দেয়!  আজ না দিয়ে চলে গিয়েছে! বুঝতে দেরি হয়নি যে তার পরীক্ষা খারাপ হয়েছে। আমি তাকে ফোন দিত...

100 Words Part-01 (Articular Facet)

100 Words   (01-Articular Facet) হোস্টেলের কাছে আসার পর, তার হাতগুলো যে ধীরে ধীরে কাপতে শুরু করেছে তা আমার বুঝতে একটু দেরি হয়নি। শেষ ৫/৬ দিন ধরে টানা পরীক্ষা দিতে দিতে আমরা দুইজনেই ক্লান্ত।  তাই আজ হালকা রিফ্রেশমেন্ট-এর জন্য দুজনে একটু ঘুরতে গিয়েছিলাম।তার চেহারা অনেকটা শুকিয়ে গিয়েছিলো, চোখ হালকা ভিতরের দিকে চলে গিয়েছিলো আর হাতে কলমের এলোমেলো দাগ। প্রেসার, চিন্তা আর একগাদা পড়াশুনা সবমিলিয়ে তার মনে যে একটা ভয় তৈরি হয়েছিলো সেটা আমি ২/৩ আগেই বুঝেছিলাম কিন্তু পরীক্ষা নামক গন্দিতে আমরা দুজনেই হারিয়ে গিয়েছিলাম তো বটেই,তার সাথে আমাদের ছোট্ট-মিষ্টি ভালোবাসা গাইটনের ভারে চাপা পড়ে গিয়েছিলো! ভিসেরা আর বোনস এর মাঝে ব্যস্ত আমরা যে কখন একে-অপরের সাথে কথা বলতেই ভুলে গিয়েছিলাম সেটা নিজেদের নজরে খুবই পরে এসেছে। হয়তো মাইক্রোস্কোপ দিয়েও আমাদের ভিতরের অনুভূতি দেখানো মুশকিল হয়ে যেতো এই সময়ে। কার্বহাইড্রেট,প্রোটিন, লিপিড,ভিটামিন আর পানি ঠিকই পড়েই যাচ্ছিলাম,কিন্তু নিজেরাই তা নিজেদের জন্য খেতে ভুলে যাচ্ছিলাম সেটাও আমাদের মাথায় কখনো আসে নি। আজ হয়তো কিছুক্ষণের জন্য আমরা একে-অপরের পাশে ছিলাম কিন্তু ...

সেকেন্ড টাইমার (পর্ব-০১- Try Again?)

    ০৭ অক্টোবর ২০১৮, আমার বন্ধুরা যখন ৩ ঘন্টার পরীক্ষায় মগ্ন ছিলো, ঠিক তখন আমি বাথরুমের এক কোণায় বসে নিজের ব্যর্থতার জন্য জল ফেলছিলাম! বাইরে থেকে আম্মু-আব্বু জোরে জোরে দরজা ধাক্কাছিলো। তাদেরকে কিভাবে নিজের মুখ দেখাবো তা বুঝতে পারছিলাম না!  এরপর দরজা খুলেই আব্বুর পায়ে ধরে বললাম--"মাফ করে দিও বাবা! পারলাম না তোমার স্বপ্ন পূরণ করতে, এমনকি নিজের স্বপ্ন পর্যন্ত পৌছাতেও পারলাম না।সেদিন একসময় চোখের পানিও শুকিয়ে গিয়েছিলো,ব্যর্থতার গ্লানি মুছা অনেক কঠিন। টেবিলের উপর বুয়েট এক্সামের প্রবেশপত্র পরেছিলো,যাইনি পরীক্ষা দিতে! ইচ্ছে ছিলো পরীক্ষা দিতে গিয়ে আরেকবার দেখে আসবো, কিন্তু কে জানতো এই দিনে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল দিবে!........ টানা ২ সপ্তাহের মতো আব্বু সাথে ঠিক মতো কথা বলতে পারিনি।লজ্জায় মাথায় নিচু রাখা ছাড়া আর উপায় ছিলো না আমার। আমাকে বলছিলো অন্যান্য সব জায়গায় পরীক্ষা দিতে কিন্তু স্বপ্ন তো সেই সাদা এপ্রোন। তা ছাড়া যে মন কিছুই মানে না!  বন্ধুরাও বুঝে উঠেছিলো যে,আমি ঠিক নাই!  তারাও আমাকে তাদের সাথে প্রাইভেটে ভর্তি হতে বলছিলো!  আর যারা চান্স পেয়েছি, তারা সেই সম...

It's my LOVE (Now or Never)

সহজ মিশন!  হাতে ৫০০ টাকা, সাথে ৫০ টাকার ভাংতি! কানে হেডফোন, হাতে ঘড়ি (স্মার্টওয়াচ যাতে নিজেকে একটু স্মার্ট লাগে) এবং এলোমেলো প্ল্যান! উম্ম! সাথে কাধে ব্যাগ থাকা দরকার! আ্যাডভেঞ্চার ফিল হওয়া দরকার হালকা! Let's Goooo!! 💥💥 :প্রত্যয়, ভাত খেয়ে বের হউ!  আর গাড়ির ড্রাইভার আসতেসে!  তাই গাড়িতে যাও!  আম্মাজান সুখবর আর দুখের খবর একসাথেই দিলো! এই যাত্রায় বাস ভাড়া ৪০ টাকা বেচে যাবে 😅😅😅 তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করে ভো দৌড় দিলাম নিচে, আর ড্রাইভার আংকেলকে বললাম, চলেন!🔥🔥 কানে হেডফোন নিয়ে চালু করলাম আজকের থিম সং -- "It's my life-- Bon Jovi" ১০ মিনিট পর, আসাদগেটের কাছে এসে It's my life গান স্লো মোশনে চলা শুরু করলো আমার মাথায়!  কারণ, জ্যামমমমমম!  ঢাকা শহর জ্যাম ছাড়া কল্পনা করাও মুশকিল! আমার সুন্দর ১০ মিনিটের যাত্রা পরিণত ৩০ মিনিটে!  ধানমন্ডি ৩২ আসার সাথে আমি অজয় দেবগান স্টাইলে গাড়ি থেকে নামলাম ,কিন্তু কিন্তু কিন্তু গিফট শপ বন্ধ!  আরেহ লকডাউন তো পরশু থেকে!!  আজকেই অফ করছে কেন!  হ্যাডা! বেশি সচেতন মানুষ! (আর এইদিকে আমি এক ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া পাবলিক) নেমেছিলাম...

Congratulations!

বাসায় জোরো শোরগোলের কারণে নীরবের ঘুম ভেঙে গেলো! উঠিয়ে সে তার বাবার মুখ দেখতে পেলো..... : শুভসকাল বাবা!! : আরে বেটা শুভ সকাল পরে বলিস!  আজকের সকালটা এমনিও শুভ! অভিনন্দন(CONGRATULATIONS) তোকে! অনেক অনেক অভিনন্দন তোকে! এই নে মিষ্টি খা! :আচ্ছা হয়েছি কি!  আগে সেটা বলো!  :পরে শুনিস আগে বাইরে আই! দেখ কে এসেছে তোর সাথে দেখা করতে! (ঘুম ঘুম চোখ নিয়ে রুম থেকে বের হওয়ার পর) :(দাদী,চাচা-চাচী,ফুপা-ফুপু সব হাজির বাসায়)আপনারা এতো সকালে আমাদের বাসায়? চাচা: আরে ব্যাটা!  Congratulations! এতো বড় খুশির সংবাদে আমরা হাজির হবো না!  বোকা ছেলে! দাদী: এই!  এইদিকে আয়!  আমার কাছে আয়!  দোয়া কইরে একটা ফু দিয়ে দেই!  নীরব এখনো কিছু বুঝে উঠতে পারছে না! দাদী ফু দেওয়ার পর বললো যে, সন্তানকে ভালো মতো মানুষ করবি বুঝলি!  যাতে অনেক বড় হয়!  : দাদী,কিসব বলতেস?আমার তো বিয়েই হয়নি!  বাচ্চা কই থেকে আসবে? বাবা: হয়েছে, আর অভিনয় করতে হবে না! আমরা তোর ফোনের মেসেজ পড়েছি!  মেয়ের সাথেও কথা হয়েছে!  একটু পর তারা আমাদের বাসায় আসবে! ঐদিকে তোর মামা-খালু রওনা দিয়েছে!  ...

তুমি,আমি আর সংসার

  (বিয়ে শেষে গাড়িতে) - আপনি যদি কিছু মনে না করেন আপনার কাধে মাথা রেখে আমি কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে থাকতে পারি? - জি অবশ্যই!  ( হ্যালো, আমি ফায়াজ। ঠিক ৪ বছর আগে আমি আমার ক্রাশকে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে রিক্সায় এঅবস্থায় দেখেছিলাম। তাই পুরোনো কথা মনে পড়ে গেলো! কিছুক্ষন আগে আমার বিবাহ সম্পন্ন হলো! লাভম্যারিজ না, মায়ের পছন্দতেই বিয়ে করলাম। যদিও অনেক আগে থেকেই ইচ্ছা ছিলো প্রেম করে বিয়ে করার,কিন্তু কপালে তা জোটে নি! আমার পাশেই আমার স্ত্রী  ফারিন, আমার থেকে ২বছরের ছোট, পেশায় ব্যাংকার। শুনেছি অনেক ট্যালেন্টড, আমি কিভাবে জানবো, কথাই হয়েছে ২-৩ দিন সর্বোচ্চ! কিন্তু এই ২-৩ দিনের পরিচয়ে তিনি আমাকে তার জীবনের গভীরতম সত্য খুলে বলেছিল র্নিদ্বীধায়(যেটা তার মা-বাবা লুকিয়েছিল), মূলত সেইদিনের পর থেকেই তার প্রতি একটা আলাদা সম্মান জেগে উঠেছে!  ভুলেও ভাববেন না মায়া কিংবা দরদে বিয়ে আমি রাজি হয়েছি! এক আমার মায়ের পছন্দ এবং দুই তার কথা উভয় কারণেই আমি রাজি ছিলাম, কিন্তু আমার ডাক্তার পেশাকে তিনি একটু ভয়ই পায়,I dnt know why 😅) - আমার খুবই খারাপ লাগছে, কি করবো বলেন তো? - (আসলে আমি বুঝতে পারছিলাম না আসলে...

সুপারহিরো - YOU ARE THE HERO OF YOUR OWN STORY

সুপারহিরো (YOU ARE THE HERO OF YOUR OWN STORY) : রাহাত, গেইম তাড়াতাড়ি শেষ করো ! অনেকক্ষণ হয়ে গেছে! : আম্মু,আরেকটু সময় দাও ! 4 vs 2 চলতেসে! লাস্ট ম্যাচ জিতেই আজকে পড়তে বসবো ! : তাড়াতাড়ি শেষ করে বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয় নিয়ে বসো! :আচ্ছা আম্মু !  ( দুর্দান্ত এক ম্যাচে রাহাত অবশেষে CHICKEN DINNER পায়,মানে সে জিতে যায় ! চিল্লা-চিল্লি,লাফালাফি করে রাহাত ফোনের গেইম অফ করে পড়ার টেবিলে বসে ।বের করে বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বইয়ের দ্বিতীয় অধ্যায় " আমাদের মুক্তিযুদ্ধ" , শুরু করে ২৫শে মার্চ কালোরাত ) রাহাতের বাবা: এইদিকে দেখো ,কোন হোটেলে যেন একদল জঙ্গি-বাহিনী হামলা করেছে!  (সাংবাদিকঃ আমরা এখন ক-হোটেলের সামনে দাঁড়িয়ে আছি! ভিতরে এখন পর্যন্ত ২০-৩০ জন মানুষ আটক রয়েছে।জানতে পারিনি এখনো জঙ্গী বাহিনীরা কি চাচ্ছে ! ঘন্টা এখন ২ঘন্টার মতো হয়েছে !শুরুতে গুলির শব্দ পাওয়া গেলেও এখনো কোনো আহত কিংবা নিহতের খবর পাওয়া যায় নি ............) ( রাহাতের মা এই খবর দেখে অনেক ভয়ে আছে ,কেননা ঐ হোটেল থেকে তাদের বাসা বেশি দূরে নয়।এদিকে রাহতের ছোট বোন রুমে বসে পড়াশুনা করছে আর রাহাত তার বইয়ে মগ্ন হয়ে আছে !) . . . . . ....

কোনো একদিন

১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ কোনো এক টিভি চ্যানেলের সংবাদে.... : আজ ভোর ৬ টায় "ক"-স্থানে দুইটি লাশ পাওয়া গিয়েছে, এখনো লাশের কোনো পরিচয় বা ডিটেইলস পাওয়া যায় নি! পুলিশের তদন্ত চলছে, বিস্তারিত পরবর্তীতে জানানো হবে! তবে ধারনা করা হচ্ছে যে, এইটা এক ধরনের খুন এবং গতকাল রাতের এই দূর্ঘটনা হয়েছে!।।।।।। ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৫, রাত ৯ টায়... রায়হান শ্রুতিকে প্রোপোজ করলো, এবং শ্রুতি খুশি হয়ে রায়হানের দেওয়া আংটি হাতে পরে জড়িয়ে ধরলো! আমি দূর থেকে তাদের দুজনকে দেখছি! চোখের পানি শুকিয়ে গিয়েছে, তাই চোখ শুকনা ছিলো কিন্তু হাত মুঠো করে নিজেকে শক্ত করে  ধরে রেখেছিলাম! তাদের দুজনের প্রথম চুম্বনের সাক্ষী হয়তো আমিও হলাম,  দৃশ্যটি দেখার জন্য আমি হয়তো প্রস্তুত ছিলাম না, কিন্তু দেখতে হলোই!  আমি নিজেকে ঐ স্থান থেকে সরিয়ে অন্য জায়গায় নিলাম! এইসময় একটা সিগারেট দরকার! সিগারেটের ধোয়ায় ভেসে উঠছিল আমার আর শ্রুতির সেই সকল দিনগুলো......  (৩ বছর পূর্বে) : শ্রুতি, পড়া শেষ তোর?  : হ্যা আপাতত শেষ!  পরীক্ষা কেমন হয় দেখা যাক!  : সেইটাই, hope for the best! : দোয়া করিস রে! বাট আজকের বিকেলের প্ল্যান হচ্ছে তো? :...

কোনো এক হঠাৎ সন্ধ্যাে

    : বলেন তো কতক্ষণ দেরি করলেন? :আরে বাবা! শাড়ি পরতে টাইম লাগে এবং বাসায়ও ম্যানেজ করা লাগে বুঝলা!  সরি :( :বুঝছি বুঝছি!  আমি হলে এতোক্ষণে আমাকে রাস্তায় মেরে ফেলতা কথা শুনিয়ে😅 :তুমি এখন ঝগড়া করবা নাকি যাবা? : আপনাকে সুন্দর লাগছে তবে 😅!  চলেন যাই!  (সি এন জি তে শিল্পকলায় যাত্রার উদ্দেশ্যে)  অনুভূতিটা অন্যরকম মনে হচ্ছিল! মনে হচ্ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটা আমার পাশে বসে আছে,কিন্তু একথা তাকে বলা যাবে না কেননা মেয়েদের বেশি প্রশংসা করলে তারা আকাশে উড়ে!!! আর আজকে তাকে উড়তে দেওয়া যাবে না,আজকে তার হাত ধরে ঘুরার দিন আমার ^_^) : আচ্ছা শুনো তো,আমার সবকিছু ঠিক আছে তো!  : হ্যা ঠিক আছে তো!  শুধু......  (কপালের টিপটা ঠিক করে দিলাম) এবার সব ঠিক আছে ^_^♥ :ধন্যবাদ স্যার! আচ্ছা বলো তো femoral nerve এর root value কত বলো তো? : তুমি আমার এখন আইটেম নিবা? : বলো,কালকেই না আইটেম দিলা😅😅 :L2,L3,L4, পারি বুঝলা😅  : বাবারে! ঠিক আছে আজকে আপনাকে মাফ😅 .... .... : এই ছাতায় আজকে আমার একটা ছবি কিন্তু লাগবেই!! : জানতাম এমন কিছুই বলবা!  দিবো সব দিবো! ...